তাদের একেক জনের মৃত্যুর ধ'র'ন ছিল একেক রকম। অন্তত ৭৫ জন ব'ন্দী মানসিক ও শারিরিক নি'র্যা'তনের কারণে আত্মহ'ত্যা করতে বা'ধ্য হয়েছেন। ইসরাইলে নিরা'পত্তা বা'হি'নীর গু'লিতে আহ'ত হয়ে পরে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে মা'রা গেছে সাতজন। এছাড়া ৬৭ জন রোগী ওষুধ ও চিকিৎসার অভাবে মা'রা গেছে। এছাড়া অক'থ্য নি'র্যা'তনের কারণে আর মা'রা গেছে আরো বহু ফিলিস্তিনি।
ইসরাইলি জেলখানাগুলোতে আ'টক ফিলিস্তিনি ব'ন্দীদের অবস্থা কখনই ভাল ছিলনা। কিন্তু এখন করোনা ভাইরাসের কারণে জেলখানাগুলোর পরি'স্থিতি আরো ভ'য়াব'হ হয়ে উঠেছে। ফিলিস্তিনি ব'ন্দীদেরকে চিকিৎসার সুবিধা থেকে ব'ঞ্চি'ত করা হচ্ছে। ইসরাইলি অমানবিক কর্মকাণ্ডের একটি বড় দৃ'ষ্টা'ন্ত হচ্ছে করোনায় আ'ক্রা'ন্ত একদল চিকিৎসককে জেলখানায় পাঠিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
এছাড়া ব'ন্দীদেরকে তাদের পরিবারের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে দেয়া হচ্ছে না। এ বিষয়টি পরিবারের সদস্যদেরকে আরো উ'দ্বি'গ্ন করে তুলেছে। জেলখানার কঠিন ও অমানবিক পরিবেশের প্রতিবা'দে ব'ন্দিরা অনশন কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফিলিস্তিনের বিভিন্ন সংস্থা ব'ন্দীদের অবস্থা উ'দ্বে'গজনক বলে জানিয়েছে। এদিকে ইসরাইলের সঙ্গে কয়েকটি আরব দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার কারণে ব'ন্দীদের সঙ্গে অমা'নবিক আচরণের ক্ষেত্রে ইসরাইল আরও বেশি বে'পরো'য়া হয়ে উঠেছে।
এ অবস্থায় ইসরাইলি জেলখানায় আ'টক ফিলিস্তিনিরা অন'শনের মাধ্যমে তাদের প্রতিবা'দকে অন্য জাতিগুলোর কাছে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করছে যাতে আন্তর্জাতিক সমাজ ইসরাইলি অ'পরা'ধের বি'রু'দ্ধে অবস্থান নেয়। আরেকটি বিষয় হচ্ছে ইসরাইলের সঙ্গে কয়েকটি আরব দেশ সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পর ফিলিস্তিনের সং'গ্রা'মী দলগুলো এটা বুঝতে পেরেছে যে ইসরাইলের সঙ্গে আলোচনা করে কোন লাভ নেই বরং প্রতিরো'ধে চালিয়ে যাওয়াটাই তাদের একমাত্র পথ। সূত্র : পার্সটুডে