বার্তা সংস্থা ইকনা: সর্বোচ্চ নেতা বলেন, বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে উন্নতির জন্য প্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। ইউরোপসহ পাশ্চাত্যের দেশগুলোর ওপর নির্ভর করে কোনো লাভ হবে না। তিনি বলেন, বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে উন্নত হলে সভ্যতা, রাজনীতি ও অর্থনীতির বিরুদ্ধে শত্রুদের হুমকি কমবে। তিনি বলেন, ইসলামি বিপ্লবের আগে ইরান বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে ছিল।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আরও বলেছেন, ইরানের জনসংখ্যা হচ্ছে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক শতাংশ। কিন্তু বিপ্লবের আগে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান উৎপাদনে ইরানের অংশীদারিত্ব ছিল মাত্র ০.১ শতাংশ। কিন্তু এখন ইরান বিশ্বের বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের প্রায় দুই শতাংশ উৎপাদন করছে। তবে এখানেও থেমে থাকলে চলবে না।
তিনি বলেন, বিপ্লবের আগে বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে ইরানের পিছিয়ে থাকার কারণ হলো সে সময়ের শাসকরা ছিল অযোগ্য, স্বার্থপর ও পরনির্ভরশীল। জনগণের কল্যাণ চিন্তা তাদের ছিল না।
শত্রুরা বিশ্বের সামনে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান সম্পর্কে নেতিবাচক চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করছে বলে তিনি জানান।