জাহান্নামের এই কীটের কার্যক্রম এবং নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ এবং গবেষক হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলেমিন মুহাম্মাদ মুনীর হুসাইন খান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিবৃতি পেশ করেছেন।
তার এই বিবৃতিটি তুলে ধরা হল:
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে হযরত মুহাম্মাদের (সা)-এর ব্যঙ্গাত্মক চিত্র অঙ্কন কারী সুইডিশ কার্টুনিস্ট এই জাহান্নামী কীটটি এবং। কুখ্যাত ব্যঙ্গাত্মক চিত্রটি আঁকার জন্য এই হারামজাদা ২০০৭ সাল থেকে প্রাণনাশের হুমকি পেলে সবসময় পুলিশ প্রহরাধীন ছিল। কিন্তু পুলিশ প্রহরা তাকে শেষ পর্যন্ত রক্ষা করতে পারে নি অপমৃত্যু ও নিহত হওয়ার হাত থেকে।
أَيْنَمَا تَكُونُوا يُدْرِككُّمُ الْمَوْتُ وَلَوْ كُنتُمْ فِي بُرُوجٍ مُّشَيَّدَةٍ
তোমরা যেখানেই থাক না কেন সেখানেই মৃত্যু তোমাদেরকে পাকড়াও করবে এমনকি সুরক্ষিত দুর্গেও ( টাওয়ারে ) যদি তোমরা থাকো ( আত্ম রক্ষার জন্য সেখানে আশ্রয় নিলেও তোমরা মৃত্যুর হাত থেকে রেহাই পাবে না )। ((সূরা -ই নিসা : ৭৮))।
মৃত্যুর হাত থেকে কারো রেহাই নেই। এই জাহান্নামের কীটের সাথে তার দুই বডি গার্ড (মুহাফিয) পুলিশ অফিসারও জাহান্নামে গমন করেছে।
আর এ ভাবে অপঘাত ও অপমৃত্যুর শিকার হোক নবী করীম (সা) এবং তাঁর আহলুল বাইতের (আ) সকল শত্রু ও দুশমন এবং নির্বংশ হোক এ সব দুশমন।
ইন্না শানিয়াকা হুওয়াল অবতার (( নিশ্চয়ই তোমার - মহানবীর (সা)-শত্রু নির্বংশ (অবতার) ))।
ইসলামী চিন্তাবিদ এবং গবেষক হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলেমিন মুহাম্মাদ মুনীর হুসাইন খান
২৭সফর ১৪৪৩